তবে এসব ডিম পাইকারি বাজারে গিয়ে হালায় ১ টাকা বেশি দরে বিক্রি করলেও খুচরা পর্যায়ে ৫০-৫৫ টাকায় বিক্রী হচ্ছে। এতে নাজেহাল ক্রেতারা।
খামারিদের অভিযোগ, জেলার দুটি কর্পোরেট কোম্পানির কাছে জিম্মির কারনেই এমন অবস্থার সৃস্টি হয়েছে। তারা প্রতিদিন মোবাইলে খুদে বার্তা দিয়ে দাম বেধে দিচ্ছে। আবার খামারিরা খামার সচলের মাধ্যমে উৎপাদন বাড়ালে তারা দাম কমিয়ে দিচ্ছে। ফলে এক পর্যায়ে গিয়ে খামার বন্ধ করতে বাধ্য হচ্ছেন খামারিরা। ফলে বাজার কোনভাবেই স্থিতিশীল থাকছে না।
খামার সংশ্লিস্টরা জানান, বাজার স্থিতিশীল না থাকার পেছনে সব চেয়ে দায়ি কর্পোরেট কোম্পানি তাদের হাতে জিম্মি সবাই। আজ যদি খামারিরা স্বাধীনভাবে মুরগি ও ডিম কেনাবেচা করতে পারতো তাহলে খামারগুলো বন্ধ হতো না। উৎপাদন বাড়লেই তারা দাম কমিয়ে দেয়। যা দীর্ঘ সময় থাকে। যখন খামারিরা খামার বন্ধ করে দেয় তখন আবার বাজারে মুল্য বাড়ায়।
সদর উপজেলার পল্লী বিদ্যুত এলাকার আইয়ান পোল্টি খামারের উদ্যোগতা বেলাল হোসেন জানান, সরকার যদি বড় কর্পোরেট কোম্পানিগুলোকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে। তাহলে খামারিরা আবার ফিরে আসবে। তা না হলে কখন দাম বাড়বে কখন দাম কমবে কর্পোরেট কোম্পানির লোকজনই ঠিক করবে।
0 coment rios: